Class 7 Assignment with Solution 2021 2nd week [English এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়]

Class 7 Assignment with Solution 2021 2nd week [English এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়]

Class 7 Assignment Solution 2021 2nd week [Enhlish]

A conversation between me and the stanger about the destination of my school from my home is given bellow.

Stranger : Excuse me, I am sorry to trouble you, but could you tell me how I can get to the nearest High School?
ME: Yes. Are you new here?
Stranger: Yes. Do you live here?
ME: Yes, The nearest high school is the Sir KG Gupta High School. I also go to this School. Why do you want to go to our school?
Stranger: I want to meet the Headmaster of your school.
ME: Oh. You want to go by Rickshaw or Foot?
Stranger: At first you tell me, how to go there on foot?
ME: Okay. Go straight, turn left onto Danga Road, walk forward. After that turn right toward Road №14, again turn left onto Road №14. Again, walk straight to panchdona bazar then take right, there is the school. Total, you have to walk 1.2 km and may take 15 minutes.
Stranger: Thank you for your help.
ME: You’re welcome. See you later.
Stranger: Okay, Bye.

Class 7 Assignment 2021 2nd week [বাংলাদেশ বিশ্বপরিচয়]

Class 7 Assignment Solution 2021 2nd week [বাংলাদেশ বিশ্বপরিচয়]

ভাষা আন্দোলন

১৯৮৭ সালে দেশভাগের সময় পূর্ব বাংলার ভাষাভাষী কোটি ৪০ লাখ জনগণ পাকিস্তান অধিরাজ্যের হয়ে যায়। পাকিস্তানের সরকার, প্রসাশন, সামরিক বাহিনিতে পাকিস্তানের পশ্চিম প্রান্তের অধিপত্য দেখা দেয়। করাচিতে জাতীয় শিক্ষা সম্মেলনে শুধুমাত্র উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা এবং স্কুল মিডিয়াতে ব্যবহার করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে পূর্ব প্রান্তে এর প্রতিবাদ দেখা দেয়। ঢাকায় ছাত্ররা তামদ্দুন মজলিসের প্রতিষ্ঠাতা আবুল কাশেমের নেতৃত্বে র‍্যালি করেন। বৈঠকে বাংলাকে পাকিস্তানের সরকারী ভাষা পূর্ব বাংলার শিক্ষার মাধ্যম করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশন অনুমোদিত বিষয় তালিকা থেকে বাংলাকে বাদ দেয় এবং একই সঙ্গে মুদ্রার নোট এবং স্ট্যাম্প থেকে বাংলা মুছে ফেলা হয়। পাকিস্তানের কেন্দ্রিয় শিক্ষা মন্ত্রী ফজলুর রহমান উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্র ভাষা করতে ব্যপক প্রস্তুতি নেন। এতে বাঙালি গনগণ বিক্ষুব্ধ হয় এবং ছাত্রদের একটি বড় অংশ আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাকে একটি সরকারী করার দাবিতে ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর ঢাকা কলেজ ডজাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জমায়েত হয়। এজন্য ছাত্ররা ঢাকায় মিছিল সমাবেশ আয়োজন করে।

১৯৫২ সালের হিসেবে পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক ছিল বাঙালী, যারা মোট নাগবিকের প্রায় ৫৪% সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ( ফাল্গুন ১৩৫৮) শুধুমাত্র উর্দুকে জাতীয় ভাষা হিসেবে ঘোষণার প্রতিবাদে বাঙালী ছাত্ররা সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ওঠে সকাল নয়টায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে জড়ো হতে শুরু করে সশস্ত্র পুলিশ রেষ্টিত ক্যাষ্ষ্ণাসে  বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং অন্যান্য ৰার্ঘবর্তোরা উপস্থিত ছিলেন l সোয়া এপ্৷৷রে৷ট৷র দিকে ছাত্ররা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গেটে জড়ো হয়ে প্রতিবন্ধকতা ভাঙার চেষ্টা করে।  ছাত্রদের একটি দল ঢাকা মেডিকেল কলেজের দিকে দৌড় দেয় এবং বাকিরা পুলিশ পরিবেষ্টিত ক্যাম্পাসে মিছিল করে

উপাচার্য পুলিশকে গুলি চালানো বন্ধ করতে এবং ছাত্রদেরকে এলাকা ছেড়ে ডো যাওয়ার আদেশ দেন ছাত্রদের চলে যাবার সময় পুলিশ 8 ধারা লঙ্ঘনের জন্য কিছু ছাত্রকে গ্রেফতার করে গ্রেফতারের সংবাদ পেয়ে বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা পূর্ববাংলা ণণপরিষদ অবরোধ করে সেখানে তাদের প্রস্তাব উপস্থাপনের দাবি করে। ছাত্রদেরএকটি দল বিন্ডিংগুর মধ্যে দ্রুত ঢোকার ঢেষ্টাকালে পুলিশ গুলি চালায় এবং তাতে সালাম, রফিক,বরকত, জব্বার, শফিউর সহ অনেক ছাত্র নিহত হয়।

হত্যাকাণ্ডের সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে সারা শহরজুড়ে বিক্ষে৷ভ ছড়িয়ে পড়ে, দোকানপাট, অফিস গনপব্লিবহন বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং ধর্মঘট শুরুহয় আইনসভার, মনোরঞ্জন ধর,বসম্ভকুমার দাস, শাঘসুদ্দিন আহমেদ এবং ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সহ ছয়ৰিধায়ক মুখ্যঘন্নী নুরুল আমিনকে আহত ছাত্রদের দেখতে হাসপাতালে যাওয়ার দাবি জানান এবং শোকের চিহ্ন হিসেবে গ্ণপরিষদ মুলতবির দাবি করেন

মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ,শবফুদ্দীন আহমেদ, শম্মেসুদ্দীন আহমেদ খন্দকার এবং ঘশিউদ্দিন আহমেদ সহ সরকারি দলের কিছুসদস্য সমর্থন দেন। তবে নুরুল আমিন প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।  এই আন্দোলনের সাথে বেগম আফসন্মোসালিলি খানআনোয়ারা খাতুন মুক্ত ফ্লিন ৷বাংলার ভাষাআন্দে৷লনে আরো যে সকল নারী বা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা লেন,তারা হলেন সুফিয়া ইব্রাহিম শ৷ফিয়া খাতুন ৷এঁরা ভষো-সৈনিক হিসেবে প্রণম্য।  

ক্রমবর্ধমান গণআন্দেলেনের মুখে পাকিস্তানের কেল্লীয় সরকার শেষ পর্যন্ত ন্ৰ্তি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং ১৯৫৪ সালের ৭ই যে পাকিস্তান গণপ্রিষদে বাংলা অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গৃহীত হয় ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান প্রণীত হলে ২১8 নং অনুচ্ছেদে বাংলা উর্দুকে পাকিস্তানেররাষ্ট্রভাষা হিসেবে উল্লিখিত হয়।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলা প্রবর্তিত হয়। সর্বস্তরে বাংলার ব্যবহার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকার ১৯৮৭ সালে বাংলা ভাষা প্রচলন আইন জারি করে ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কো বাংলা ভাষা আন্দেলন, মানুষের ভাষা এবং সংস্কৃতি অধিকারের প্ৰতি সম্মান জানিয়ে ২১ই ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসহিসেবে ঘোষণা করে যা বৈশ্বিক পর্যায়ে সাংবার্ষিকডাবে গভীর শ্রদ্ধা য়থাষেগ্যে মর্যাদার সাথে উদযাপন করা হয়।

আমাদের বিদ্যালয়ে সর্বশেষ পালিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের একটি বর্ণনা।

আমাদের বিদ্যালয়ে সর্ব শেষ পালিত আন্তর্জাতিক মাড়তাষা দিবসের একটিপর্ষায়ত্রুমিক বর্ননা নিচে দেয়া হলোঃ  

২১ ফেব্রুয়ারী আমাদের জাতীয় জীবনের এক উল্লেখযোগ্য দিন। এদিন বাঙালি জীবনের এক দাবিআদায়ের দিন৷ কারণ এদিন আমাদের প্রিয় মাতৃডাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দানের জন্য আমাদেরতাইয়েরা বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়েছেন৷ বর্তমানে সারাবিশ্বে এটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা  হিসেবে উদযাপিত হচ্ছে বিশ্বব্যাপি স্মরণীয় করে রাখতে প্রতি বছর বিদ্যালয়ে মানাজ্ঞ সাস্থস্কৃতিকঅনুষ্ঠান করা হয়। বছরও তাই হয়েছে৷

উপলক্ষে কবিতা পাঠ, প্রবন্ধ লিখল, কবিতা আবৃত্তি, দেশাত্মবোধক গাণ, রবীন্দ্র সংগীত, নজরুল গীতি, উপস্থিত বক্তৃতা বিতর্ক প্ৰত্যিযাগিত্তার আয়োজন করা হয়। একটি বিষয়ের ওপর প্রথম দ্বিতীয় স্থান প্রাপ্তাদর জন্য সম্মানজনক পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়৷ এছাড়া ভাষা সৈনিক ডা. গোলাম মাওলার স্মরণে যে আলোচনা অনুষ্ঠান হয় তাতে তার পুত্র বিশিষ্ট চিকিত্সাবিদ ডা. গোলাম ফারুক অহশ নেন।

উল্লেখ্য আবৃত্তি অনুষ্ঠানে তা গোলাম মাওলার নাতনী ত্তিশা প্রথম স্থান অধিকার করেন৷ অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের বই দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়৷ পুরস্কারের মোট মূল্য ২০,০০০/= (বিশ হাজার) টাকা৷ এছাড়া অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য যখন ,৭৭০/= (দশ হাজার সাতশত্ত প্৷চ৷ত্তর) টাকা, অপো৷য়ান৩,২২৫/=(তিন হাজার দু শত র্পচিশ) টাকা ব্যয় হয় সর্বমোট ৪৪,০০০/= (চুয়৷ল্লিশ হাজার) টাকা ব্যয় হয়৷

এর মঘো তাষাসৈনিক তা গোলাম মাওলার পুত্র তা গোলাম ফারুক অনুষ্ঠানের পুরস্কার বই এর মূল্য বাবদ ২০, ০০/=(বিশ হাজার) টাকা দান কারন এবং বাকি ২৪,০০০/= (চব্বিশ হাজার) টাকা বিদ্যালয় কোষাগার থেকে প্রদান করা হয়

অনুষ্ঠান আয়োজন কমিটি তাদের ০৮-০৪-১৯ তারিখে অনুষ্ঠিত মিটিং সিদ্ধান্ত নেন পুরস্কারের সকল গ্রন্থ হতে হবে আমাদের ভাষা সংস্কৃতি এবং জাতীয় চেতনা নুক্তিষুদ্ধত্তিত্তিকা সে লক্ষ্যে আমাদের প্রিয় মাতৃভাষা সংস্কৃতি এবং জাতীয় চেতনা মুক্তিযুদ্ধডিত্তিক বই দিয়ে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়৷

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত কারন ডা. গোলাম ফারুক, বিশেষ অতিখির আসন।অলংকৃত করেন স্থানীয় থানা প্রশাসক এবং অনুষ্ঠানের সত্ত৷ষ্৷তিত্ব কারন বিদ্যালয়ের সুয্যেগা অধ্যক্ষ সাহেব